বিদ্যালয় হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন , যা মূলত শিক্ষাদানের কেন্দ্র , যেখানে শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে জ্ঞানলাভ করে থাকে । বিদ্যালয় সব সময়ই দালানকোঠায় আবদ্ধ হবে এমন নয় , বরং একজন শিক্ষক, কিছু পরিমান শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাসহায়ক পরিবেশই বিদ্যালয় হবার জন্য যথেষ্ট । বিদ্যালয় সাধারণত তাত্ত্বিক জ্ঞান বিতরণ করে । বিদ্যালয় নির্দিষ্ট পাঠক্রমের অধীনে পরিচালিত হয় এবং বিদ্যালয়ে পঠনের জন্য পাঠ্যপুস্তক থাকে । বিদ্যালয় সকল পাঠসহায়ক পরিবেশকে বোঝায় বলে স্কুল , কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয় সবকিছুর সাধারণ নামই বিদ্যালয় ।কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়টি কিশোরগঞ্জপৌরসভার মধ্যে অবস্থিত । যোগাযোগের ঠিকানাঃ ডাকঘর- কিশোরগঞ্জ ( প্রধান ডাকঘর) , উপজেলা- কিশোরগঞ্জ, জেলা- কিশোরগঞ্জ।
১৮৮১ সনে প্রতিষ্ঠিত শত বৎসরের পুরাতন কিশোরগঞ্জ হাই স্কুল পরবতীতে ১৯৪১ সনে কিশোরগঞ্জ রামানন্দ ইউনিয়ন হাই স্কুল নামকরণ করা হয় । ০১-০১-১৯৬৭ সনে প্রাদেশিকীকরণ করার পর বিদ্যালয়ের নাম কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় রাখা হয় ।
বিদ্যালয় হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন , যা মূলত শিক্ষাদানের কেন্দ্র , যেখানে শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থী পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে জ্ঞানলাভ করে থাকে । বিদ্যালয় সব সময়ই দালানকোঠায় আবদ্ধ হবে এমন নয় , বরং একজন শিক্ষক, কিছু পরিমান শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাসহায়ক পরিবেশই বিদ্যালয় হবার জন্য যথেষ্ট । বিদ্যালয় সাধারণত তাত্ত্বিক জ্ঞান বিতরণ করে । বিদ্যালয় নির্দিষ্ট পাঠক্রমের অধীনে পরিচালিত হয় এবং বিদ্যালয়ে পঠনের জন্য পাঠ্যপুস্তক থাকে । বিদ্যালয় সকল পাঠসহায়ক পরিবেশকে বোঝায় বলে স্কুল , কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয় সবকিছুর সাধারণ নামই বিদ্যালয় ।
কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়টি কিশোরগঞ্জপৌরসভার মধ্যে অবস্থিত
কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে এস.এস.সি পরীক্ষার পাসের হার:
পাসের সন: | পাসের হার: |
২০১৩ | ৯৮.৯৫ % |
২০১২ | ৯৮.৫৬ % |
২০১১ | ৯৯.২৮ % |
২০১০ | ৯৮.২৮ % |
২০০৯ | ৯৮.০১ % |
২০০৮ | ৯৮.০১ % |
কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে জে.এস.সি পরীক্ষার পাসের হার:
পাসের সন: | পাসের হার: |
২০১০ | ১০০ % |
২০১১ | ৯৯.৬৩ % |
২০১২ | ৯৯.২৮ % |
যোগাযোগের ঠিকানাঃ ডাকঘর- কিশোরগঞ্জ ( প্রধান ডাকঘর) , উপজেলা- কিশোরগঞ্জ, জেলা- কিশোরগঞ্জ। মোবাইল- ০১৮২৩৪২০২৮০ ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস