এ বিদ্যালয়টি কটিয়াদী উপজেলা থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব কোনে পুলেরঘাট বাজার (কালিয়াচাপড়া) হতে ৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে করগাঁও পাকা রাস্তা সংলগ্ন ১.৪৫ একর জমির উপর চতুর দিকে দেয়াল বেষ্ঠিত সবুজ বৃক্ষরাজির ছায়া তলে অত্যন্ত মনমুগ্ধকর ও মনোরম পরিবেশে অবস্থিত এর ৩ কিলোমিটার পূর্ব দিকে গচিহাটা রেল ষ্টেশন রয়েছে। ভবন সমূহের বিবরণ – ১ নং ভবন দৈর্ঘ্ ১২৬মিটার Ïপ্রস্থ ৭ মিটার = ৮৮২ বর্মিটার ২ নং ভবন দৈর্ঘ ১৫.৫মিটার Ïপ্রস্থ ৫.৫ মিটার = ৮৫.২৫ বর্মিটার ৩ নং ভবন দৈর্ঘ ৯.৫মিটার Ïপ্রস্থ ৭.৫ মিটার = ৭১.২৫ বর্মিটার ৪ নং ভবন দৈর্ঘ ৫মিটার Ïপ্রস্থ ১১ মিটার = ৫৫ বর্মিটার |
প্রতিষ্ঠাতাঃ বনগ্রাম আনন্দ কিশোর উচ্চ বিদ্যালয়টি বনগ্রাম নিবাসী স্বর্গীয় বাবু আনন্দ কিশোর রায় মহাশয়ের অর্থায়নে এবং স্বর্গীয় বাবু তারক নারায়ন চৌধুরী ও বাবু রামধন মহাশয়ের প্রচেষ্ঠ।য় ১৯১২ইং সনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তাঁর নামানুসারে বিদ্যালয়টির নাম করন করা হয়। কালী ভৈরব সরকার নামক একজন ধনাঢ়্য ব্যক্তি এককালিন বেশকিছু টাকা দান করেছিলেন এবং বিদ্যালয়ের বড় হল কক্ষটি তার নামানুসারে কালী ভৈরব হল নামে নামকরন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এ বিদ্যালয়ের কৃতি ছাত্র মেজর (অবঃ) মোঃ আখতারুজ্জামান বিদ্যালয়ের পুরাতন জরাজীর্ণ ভবনটি নিজ অর্থায়নে সংস্কার করেন।
বিদ্যালয়ে১২ সদস্য বিশিষ্ট নিয়মিত ম্যনেজিং কমিটি রয়েছে উক্ত কমিটির মেয়াদআগামী-১১/০৩/২০১৪ ইং তারিখে উত্তীর্ হবে।
কমিটি অনুমোদনের তাং ০৮/০৮/২০১২ খ্রিঃ ৪৯/কিশ/৯৩৮৩
| ||||||||||||||||||||||||||||||
|
জুনিয়র বৃত্তি- ২০০৪ সনে ০২ জন, (সাধারন)
জুনিয়র বৃত্তি- ২০০৭ সনে ০১ জন, (সাধারন)
জুনিয়র বৃত্তি- ২০১০ সনে ০৩ জন, (সাধারন বৃত্তি)।
এস.এস.সি ২০১০ সনে A+একজন।
জাতীয় পর্যায়ে বিশেষ কৃতিত্ব অর্জনকারী ছাত্র/ছাত্রীর নাম
১। ডঃ পরিমল চন্দ্র রায়, এম.এ.পি.এইচ.ডি (লন্ডন) কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ ও ঢাকা কলেজের সাবক প্রিন্সিপাল এবং যুক্তরাষ্ট্রের, স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্র দুত।
২। প্রমথ নাথ রায় এম.এ.পি এইচ.ডি(লন্ডন)ডি-লিট(প্যারিস) কাসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃত ভাষার প্রধান।
৩। রায় বাহাদুর ক্ষিতিশ চন্দ্র রায় (কে.সি.রায়)বিভাগীয় স্কুল কলেজ পরিদর্শক, পশ্চিম বঙ্গ সরকারের সাবেক শিক্ষা উপদেষ্টা।
৪। ডঃ নীরোদ নারায়ন চৌধুরী, বিশ্ব আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থ (AN AUTO BIOGRAPHY OF AN UNKNOWN INDIAN)এর লেখক ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী ভাষার প্রথম বাঙ্গালী অধ্যাপক। ৫। অধ্যাপক বিনয় রায়- সাবেক প্রিন্সিপাল, ময়মনসিংহ আনন্দ মোহন কলেজ।
৬। প্রফেসর পরেশ চক্রবতী গুরু দয়াল কলেজের সাবেক প্রথম ইংরেজি অধ্যাপক।
৭। প্রফেসর রজত বরন দত্ত রায় এম.এ.পি এইচ.ডি (লন্ডন) দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃত অধ্যাপক,অল ইন্ডিয়া রেডিও এর সাবেক ডিরেক্টর জেনারেল।
৮। প্রকৌশলী ডঃ মোঃ হুমায়ুন কবীর- পাইলট বিহীন হেলিকপ্টার এর উদ্ভাবক ও আবিস্কারক এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভাট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।
৯। প্রপেসর মোঃ হামিদুজ্জামান খান-বাংলাদেশ চারুকলা ইন্সটিটিউট এর সাবেক ভাইস প্রিন্সিপাল,ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগীয় প্রধান।
১০। রায় বাহাদুর এডভোকেট শ্যামা চরন রায় – সাবেক সভাপতি বার কাউন্সিল, ময়মনসিংহ।
১১। ব্যারিষ্টার পি.সি সাহা রায় –বার এট.ল সাবেক সদস্য লন্ডন বার কাউন্সিল।
১২। ব্যারিষ্টার ডঃ শশাংক জীবন রায়- সাবেক বিচারপতি কলকাতা হাই কোর্ট।
১৩। বাবু দারিকা নাথ- সাবেক পাক ভারত উপমহাদেশের বন বিভাগের পরিচালক।
১৪। বাবু প্রনব কুমার চক্রবর্তী – কলকাতা অস্ত্র কারখানার মহা পরিচালাক।
১৫। বাবু অমরেন্দ্র নারায়ন চৌধুরী একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণীর জীব বিজ্ঞান বই প্রনেতা।
১৬। ডঃ নাগ মুক্তা রাম- বিশিষ্ট সাহিত্যিক।
১৭। জনাব মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ,সাবেক এম.পি.এ।
১৮। জনাব মোঃ নুরুজ্জামান (চান মিয়া), সাবেক এম.পি।
১৯। জনাব মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান খান, সাবেক এম.পি।
২০। জনাব মেজর (অবঃ) মোঃ আখতারুজ্জামান, সাবেক এম.পি।
২১। জনাব মোঃ আনিছুজ্জামান (খোকন), সাবেক এম.পি।
২২। ভানু রঞ্জন রায় সাবেক কৃতি ফুটবলার (পাক ভারত)।
২৩। অনিল চন্দ্র পাল,সাবেক কৃতি ফুটবলার (পূর্ব পাকিস্থান)।
২৪। মোঃ আলী মির্জা, সাবেক কৃতি ফুটবলার (পূর্ব পাকিস্থান)।
২৫। মোঃ আতিকুর রহমান (মিশু), বর্তমান জাতীয় ফুটবলদের খেলোয়ার।
২৬। এডভোকেট মোঃ মেজবাহ উদ্দিন খান- ই.পি.সি.এস।
২৭। মোঃ মতিউর রহমান ই.পি.সি.এস।
২৮। মোঃ আব্দুল কাহার আকন্দ- বিশেষ এসপি.সিআইডি বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
তাছাড়া আরো কৃতি ছাত্র ছাত্রীগন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত আছেন। উল্লেখ্য যে, ২০১০ সনে থানা আন্তঃ স্কুল ও মাদরাসা ফুটবল ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অজন করেছে।
বার্ষিক পরিকল্পনার মধ্যে ২০১৩-২০১৪ আর্থিক বাজেট অনুমোদন, নবম দশম শ্রেণিতে অতিরিক্ত শ্রেণি শাখা খোলা, জে.এস.সি পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন এবং বিদ্যালয়টিকে কলেজ রুপান্তর কারা। অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি ছাত্র ছাত্রীদের পরীক্ষার ফলাফলের গুনগত মান বৃদ্ধির জন্য অভ্যন্তরীন পরীক্ষাসহ অধীক যত্নবান হওয়া।
১। ডঃ পরিমল চন্দ্র রায় ২। প্রমথ নাথ রায় ৩। রায় বাহাদুর ক্ষিতিশ চন্দ্র রায় (কে.সি.রায়) ৪। ডঃ নীরোদ নারায়ন চৌধুরী ৫। অধ্যাপক বিনয় রায় ৬। প্রফেসর পরেশ চক্রবতী ৭। প্রফেসর রজত বরন দত্ত রায় ৮। প্রকৌশলী ডঃ মোঃ হুমায়ুন কবীর |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস