মিঠামইন উপজেলার অন্তর্গত ভরা ঘাগরা গ্রামে মালিকের দরগা অবস্থিত।
কিশোরগঞ্জ শহরের একরামপুর রেলগেইট থেকে সিএনজি, অটোরিক্সা দিয়ে বালিখলা বেড়িবাঁধ নেমে ট্রলার বা নৌকা যোগে মিঠামইন । মিঠামইন থেকে ঘাগরা যেতে হলে অটোরিক্সা বা মোটর সাইকলে যোগে
জেলা প্রশাসন, কিশোরগঞ্জ
মিঠামইন উপজেলার অন্তর্গত ভরা ঘাগরা গ্রামে মালিকের দরগা অবস্থিত। হযরত শাহ্ জালাল (র.) ইসলামের মহান বাণী প্রচারের জন্য তিনশত ষাট জন সহচরসহ বাংলাদেশের সিলেট জেলায় আসেন। তিনি তার শিষ্য ও অনুচরবর্গকে তৎকালীন লাউড়, জৈন্তা, তরফ, ত্রিপুরাসহ পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় অত্যাচারিত সামন্তরাজদের কবল থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করে ইসলামের আদর্শ প্রচার করার জন্য প্রেরণ করেন। তাঁদের মধ্যে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার পূর্বাঞ্চলের জনপদগুলোতে প্রেরিত কাবুল কান্দাহার অধিবাসী হযরত শাহ্ দাড়িয়া (র.), ইয়েমেন অধিবাসী শাহ্ লতিফ (র.) ও আকিল শাহ্ মৌলা (র.) এই তিনজনের নাম বিশেষভাবে উল্লে খযোগ্য। এই তিনজন অলির কাফেলায় আমীর মতান্তরে কোষাধ্যক্ষ ছিলেন শাহ্ লতিফ উল্লাহ (র.) এলাকার জনসাধারণ শাহ্ লতিফ উল্লাহ (র.) কে মালিক বাবা বলে ডাকতেন। সেই থেকে উক্ত অলিদের ওফাতের পর তাদের মাজারের নামকরণ হয় মালিকের দরগা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস