ভূমি অধিগ্রহণ (এলএ) শাখা
ক্রঃ নং |
সেবার নাম |
সেবা প্রদানের পদ্ধতি |
সেবা প্রদানের সময়সীমা |
নিদিষ্ট সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারের বিধান। |
০১। |
ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কার্যক্রম |
প্রত্যাশী সংস্থার নিকট হতে এল এ ম্যানুয়েল এর বিধানমতে সংশ্লিষ্ট সকল কাগজাদি সঠিক ভাবে প্রাপ্ত হলে প্রস্তাবিত ভূমি এল, এ ম্যানুয়েল এর সকল বিধান অনুসরণ পূর্বক অধিগ্রহণ করে প্রত্যাশী সংস্থার নিকট দখল হস্তান্তর করা হয়। |
স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল অধ্যাদেশ ১৯৮২ (অধ্যাদেশ নং ২, ১৯৮২) এবং স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়েল ১৯৯৭ এর নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে |
প্রস্তাবে কোন ভূল ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের জন্য প্রত্যাশী সংস্থার সহিত যোগাযোগ ক্রমে পূর্নাঙ্গ ও সঠিক প্রস্তাব প্রাপ্তি সাপেক্ষে অধিগ্রহণ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। |
০২ |
অধিগ্রহণে সংশ্লিষ্ট ভূমির মূল্য নির্ধারণ |
প্রত্যাশী সংস্থার নিকট থেকে প্রস্তাব পাওয়ার পর প্রস্তাবিত ভূমির মূল্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রার হতে সংগ্রহ পূর্বক নির্ধারন করা হয়। |
ঐ |
অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সভায় তা উপস্থাপনের পর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। |
০৩ |
ক্ষতিপূরণ পরিশোধ |
আবেদনকারী যথানিয়মে মালিকানা সংক্রান্ত সকল কাগজাদিসহ আবেদন করার পর তার আবেদন সঠিক পাওয়া গেলে নির্ধারিত ক্ষতিপুরনের টাকা পরিশোধ করা হয়। |
ঐ |
কোন আপত্তি পাওয়া গেলে কিংবা স্বত্বের বিষয়ে কোন জটিলতার উদ্ভব হলে তা আইনানুগভাবে নিস্পত্তি হওয়ার পর ক্ষতিপূরনের টাকা পরিশোধ করা হয়। |
০৪। |
ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রমে অভিযোগ/ আপত্তি নিস্পত্তি করণ |
ভূমি মালিকানা সংক্রান্ত কোন অভিযোগ থাকলে তা শুনানীর মাধ্যমে নিস্পত্তি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। |
চুড়ান্ত নিস্পত্তির পর। |
আপত্তি পাওয়া গেলে কিংবা স্বত্বের বিষয়ে কোন জটিলতার উদ্ভব হলে তা আইনানুগভাবে নিস্পত্তি করা হয়। |
অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপুরণের টাকা পাওয়ার জন্য আবেদনের সাথে যে সকল কাগজাদি/ তথ্যাদি কাখিল করতে হবেঃ এতদ্বারা কুমিল্লা জেলার আওতাভূক্ত অধিগ্রহণকৃত ভূমির মালিক/ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণকে জানানো যাচ্ছে যে, ক্ষতিপুরনের টাকা ভূমি অধিগ্রহণ দখল শাখা হতে উত্তোলনের পূর্বে স্বত্ব প্রমানের লক্ষ্যে আবেদনের সাথে নিম্নবর্ণিত কাগজাদি/ তথ্যাদি জমা দিতে হবে। ১. এস, এ খতিযানের সহি মোহর যুক্ত অবিকল নকল। ২. নামজারী খতিয়ান (মূলকপি) ৩. তসদিককৃত খতিয়ানের/চলমান জরীপের মাঠ পর্চার কপি (মূল কপি) ৪. হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা (মূল কপি)। ৫. বায়া দলিলসহ মূল দলিল/সার্টিফাইড কপি। ৬. মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/ পৌর মেয়র কর্তৃক ওয়ারিশ সার্টিফিকেট (মূল কপি) ৭. সং&&শ্লষ্ট স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/ পৌর মেয়র কর্তৃক জাতীয়তা সার্টিফিকেট ৮. সংশ্লিষ্ট স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/ পৌর মেয়র কর্তৃক ক্ষমতা দাতা ও গ্রহীতাগনের প্রত্যেকের ০১(এক) কপি করে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ফটো। ৯. ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পের মধ্যে চেয়ারম্যান/ ওয়ার্ড কমিশনার এর সন্মূখে শরীকদের ব্যক্তিগত উপস্থিতিতে শরীকগণ কর্তক প্রতি পৃষ্ঠায় স্বাক্ষর। উল্লেখ্য যে, একক মালিক এর জন্য ক্ষমতাপত্র লাগবে না। ১০. ক্ষমতা দাতা ও গ্রহীতাগণকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও আমার সন্মূখে স্বাক্ষর করিয়াছে মর্মে স্থানীয় চেয়ারম্যান/ মেয়র ক্ষমতাপত্রের প্রতি পৃষ্ঠায় নামের সীলসহ প্রত্যায়ন প্রদান করিবেন। ১১. ক্ষতিপুরনের এল,এ চেক গ্রহণের সময় সনাক্তকরণের জন্য নামের সীলসহ মেয়র/ চেয়ারম্যান/ কাউন্সিলর/ গনমান্য ব্যক্তি সংগে আনতে হবে। ১২. জমির মালিক প্রবাসী হইলে ক্ষমতা গ্রহীতার বরাবরে সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের মাধ্যমে আমমোক্তার নামা দাখিল করতে হবে এবং উক্ত আমমোক্তার নামাটি পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে সরকারি ভাবে অত্র অফিসে প্রাপ্ত দিতে হবে। ১৩. চেক গ্রহণের পূর্বে ১৫০/- টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা দিতে হবে। ১৪. পারিবারিক সম্পত্তি আপোষ বন্টণনামার ক্ষেত্রে রেজিষ্টার্ড আপোষ বন্টণনাম। আবেদনের সাথে অত্র কার্যলয়ে সংরক্ষণের জন্য উপরে বর্ণিত কাগজপত্রাদি এর মূল কপির সাথে ফটোকপি দাখিল করতে হবে। |
ভূমি অধিগ্রহণ (এলএ) শাখা
১ম পযার্য় : প্রত্যাশী সংস্থা কতৃর্ক ভূমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব প্রাপ্তির ৩ (তিন) দিনের মধে নথিতে উপস্তাপন করা হয়।
২য় পযার্য় : অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও সংশ্লিষ্ট উপজেলা নিবার্হী অফিসার কতৃর্ক ভূমির সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। সবোর্চ্চ ২১ (একুশ) দিনের মধ্যে।
৩য় পযার্য় : জেলা ভূমি বরাদ্দ কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয় ৭ (সাত) দিনের মধ্যে।
৪থ পযার্য় : কমিটির অনুমোদনের পর অধিগ্রহণ কেস সৃজন করা হয় ৩ (তিন) দিনের মধ্যে।
৫স পযার্য় : ৩ ধারা মতে নোটিশ প্রদান করা হয় কেস সৃজনের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে।
৬ষ্ট পযার্য় : ৩ ধারা নোটিশ জারীর ৩ (তিন) দিনের মধ্যে যৌথভাবে সরেজমিনে তদন্ত ও ফিন্ডবুক তৈরী এবং প্রস্তাবিত ভূমির ভিডিও চিত্র ধারণ ও সংরক্ষন করা হয়।
৭ম পযার্য় : ৩ ধারা নোটিশ জারীর পরবর্তী ১৫ দিনে পযর্ন্ত অধিগ্রহণ কাযর্ক্রমের বিরদ্ধে আপিত্তি জ্ঞাপনের সুযোগ দেয়া হয়।
৮ম পযার্য় : আপত্তি না হলে ৫০ বিঘা পযর্ন্ত জেলা প্রশাসক অনুমোদন প্রদান করেন, আপত্তি হলে চুড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য বিভাগীয়। কমিশনারের বরাবরে নথি প্রেরণ করা হয়। ৫০ বিঘার উদ্ধে হলে আপত্তি থাকলে বা না থাকলে অনুমোদনের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়।
৯ম পযার্য় : চুড়ান্ত অনুমোদনের পর ৭ (সাত) দিনের মধ্যে ৬ ধারা মতে নোটিশ প্রদান করা হয়।
১০ পযার্য় : অতঃপর বিধি মোতাবেক জমির মূল্যহার, অবকাঠামো ও গাছপালার মূল্যংক সংগ্রহ পূবর্ক প্রাককলন প্রম্ভূত করা হয় এবং জেলা প্রশাসক কতৃর্ক অনুমোদিত প্রকাকলন প্রত্যাশী সংস্থার বরাবর প্রেরণ করা হয়।
১১তম পযার্য় : প্রকাকলন প্রপ্তির ৬০ দিনের মধ্যে প্রত্যাশি সংস্থাকে অর্থ ছাড় করতে বলা হয় অন্যথায় এল,এ কেস আপনা আপনি বাতিল হয়।
১২ তম পযার্য় : প্রককালীন অর্থ পাওয়ার পর রোয়েদাদ প্রস্ততক্রমে ভূমির মালিক বরাবর ৭ ধারা মতে নোটিশ প্রদান করা হয়।
১৩ তম পযার্য় : জেলা পশাসক কতৃর্ক অধিগ্রহণকৃত ভূমির অবকাঠামের দখল গ্রহণ পূবর্ক ১৫ (পরেন) দিনের মধ্যে প্রত্যাশী সংস্থার নিকট দকল হস্তান্তর করা হয়।
১৪তম পযার্য় : দখল হস্তান্তারের পর ৭ (সাত) দিনের মধ্যে অধিগ্রহণকৃত ভূমির গেজেট জ্রকাশনার জন্য প্রেরণ করা হয়।
১৫ তম পযার্য় : গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশনার পর অধিগ্রহণকৃত ভূমি প্রত্যাশী সংস্তার বরাবর নামজারী জমা খারিজেরর জন্য সশিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর বরাবর ৭ (সাত) দিনের মধ্যে প্ররণ করা হয়।
১৬তম পযার্য় : নামজারী জমা খারিজ সমাপ্তি পর পর এল,এ কেসের হিসাব সমন্বয় করে কেস সংরক্ষরের জন্য জেলা রেকর্ড রুমে প্রেরণ করা হয়।
অধিগ্রহণকৃত ভূমির ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে কাযর্ক্রমঃ
ক) ক্ষতিপূরণ প্রাপ্তির আবেদন ০১ (এক) দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কানুনগোর নিকট যাচাই বাচাই করার জন্য প্রেরণ করা হয়। কানুনগো ন্যুনতম ৭ (সাত) দিনের মধ্য প্রতিবেদন পেরণ করবেন।
খ) কানুনগো কতৃর্ক দাখিলকৃত প্রতিবেদন অনুমোদিত হলে পরবর্তী ০১ (এক) দিনের মধ্যে ক্ষতিপূরনের চেক প্রদান করা হয়।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS